|
|
|
Creation date: Nov 29, 2022 7:17am Last modified date: Nov 29, 2022 7:17am Last visit date: Dec 10, 2024 6:29am
1 / 20 posts
Nov 29, 2022 ( 1 post ) 11/29/2022
7:17am
Santo SEo (seosanto7)
বাংলাদেশ, পৃথিবীর মানচিত্রে সত্যিই এক উদাহরণ। এই উদাহরণ অগ্রগতির উদাহরণ। অর্থনীতি ও আর্থ সামাজিক বেশির ভাগ সূচকে বাংলাদেশ ছাড়িয়ে গেছে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশকে। নিম্ন আয়ের দেশগুলোকে ছাড়িয়েছে অনেক আগেই। আজ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ বাংলাদেশ। এখন স্বপ্ন ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে জায়গা করে নেয়া।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) একটি প্রতিবেদনে বলেছে, একটি জনবহুল ও নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যেভাবে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে দারিদ্র্য দূর এবং বৈষম্য কমানোকে সংযুক্ত করেছে, তা অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য।
সদ্য বাংলাদেশ ঘুরে গেলেন বিশ্ব ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট কৌশিক বসু। তিনিও প্রশংসায় পঞ্চমুখ দেশের অর্থনীতির সূচক নিয়ে। প্রশংসা করেছেন নিজেদের অর্থ দিয়ে পদ্মা সেতুর মতো সাহসী পদক্ষেপের।
এছাড়া সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করে প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন উদাহরণ দেওয়ার মতো একটি দেশ বলেও মন্তব্য করেন তিনি। আরও জানুনঃ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, এলসি খোলা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন নিষেধাজ্ঞা নেই বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়ন, কৃষকদের জন্য ১৩৭ কোটি টাকার সরকারি প্রণোদনা বাংলাদেশের শিক্ষার উন্নয়ন, সরকারি চাকরির আবেদনে বয়সে ৩৯ মাস ছাড় পেলো চাকরিপ্রার্থীরা বাংলাদেশের প্রযুক্তি উন্নয়ন, ৬৪ জেলার ৬ শতাধিক থানা আসছে সিসি ক্যামেরার আওতায় বাংলাদেশের স্বাস্থ্য উন্নয়ন, সরকারি হাসপাতালে হবে বিনামূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষা বাংলাদেশের রাজনীতি, ব্যাংকে টাকা নেই গুজব, নেপথ্যে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বাংলাদেশের রাজনীতির আপডেট, ইনডেমনিটি ঘৃণিত ষড়যন্ত্রের কালো অধ্যায় বিশ্বব্যাংক বলছে, প্রধান ১২টি সূচকের মধ্যে বেশির ভাগেই বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া এবং অন্য নিম্ন আয়ের দেশের তুলনায় এগিয়ে গেছে। তবে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বাংলাদেশের বড় ধরনের সাফল্য থাকলেও রাজনীতির শঙ্কা রয়েই গেছে।
অন্যদিকে অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতির অভাবে অর্থনীতির সাফল্য পিছিয়ে পড়ছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, এ বছরের শুরুতে অর্থনীতি নিয়ে খুব বেশি ভয় নেই। তবে উদ্বেগ থেকে পুরোপুরি বের হতে পারছি কী। গত দুই দশকের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নের যে কোনো সূচকের বিচারে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে।
বাংলাদেশ ১৯৯০-এর পর সার্বিকভাবে প্রবৃদ্ধিতে উন্নয়নশীল দেশের গড় হারের তুলনায় অনেক এগিয়েছে। দারিদ্র্যের হার অর্ধেক হয়ে গেছে। মেয়েদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অবদানের হার দ্রুত বেড়েছে। জনসংখ্যা, গড় আয়ু, শিশুমৃত্যুর হার, মেয়েদের স্কুলে পড়ার হার, সক্ষম দম্পতিদের জন্ম নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গ্রহণের হার ইত্যাদি সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ সমপর্যায়ের উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশ, এমনকি প্রতিবেশী ভারতকে পেছনে ফেলতে সমর্থ হয়েছে।
এই ধারাবাহিকতায় কয়েকদিন আগেই নেয়া হয়েছে নতুন পরিকল্পনা সপ্তম ‘পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা’। যেখানে দারিদ্র্যতা আর ক্ষুধার হার আরো নামিয়ে আনার বড় ঘোষণা রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই ভারতের তুলনায় বাংলাদেশের সাফল্য যে বেশি, নোবেলজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক অমর্ত্য সেন তা বারবার বলেছেন। তিনি তাঁর সর্বশেষ প্রকাশিত অ্যান আনসারটেইন গ্লোরি: ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইটস কনট্রাডিকশনস বইয়ে বাংলাদেশ নিয়ে আলাদা একটি অধ্যায়ও রেখেছেন।
বিশ্বব্যাংকের তৈরি করা তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী, নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে এখন গড় মাথাপিছু আয় হচ্ছে ৫২৮ ডলার। আর দক্ষিণ এশিয়ার গড় আয় এক হাজার ১৭৬ ডলার। এক হাজার ৩১৪ ডলার নিয়ে দক্ষিণ এশিয়াকে প্রায় ধরে ফেলেছে বাংলাদেশ। সাফল্য আছে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারেও। বাংলাদেশে এখন এই হার লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই।
আরও জানুনঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প ঘিরে বদলে গেছে ঈশ্বরদী সরকারের রুপকল্প ২০২১, ডিজিটাল জীবনযাত্রার বৈশ্বিক সূচকে ২৭ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ বাংলাদেশের উন্নয়ন, সারাদেশে একসাথে ১০০টি সেতু উদ্বোধন উন্নয়নের নতুন মোচন ডিজিটাল বাংলাদেশ, স্নায়ুতন্ত্র রোগে আক্রান্ত শিশুরা পাবে জিন থেরাপি চিকিৎসা কৃষিতে অর্জন, দেশের বাঁধাকপি রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের কয়েকটি দেশে | বাঁধাকপি রপ্তানি স্বাধীনতার পর দেশের মানুষ গড়ে বেঁচে থাকত ৪৬ বছর, এখন সেই গড় আয়ু ৭০ বছর। অথচ দক্ষিণ এশিয়ার গড় আয়ু হচ্ছে ৬৫ বছর। শুধু তাই নয়, মেয়েরা সবচেয়ে বেশি স্কুলে যায় এই বাংলাদেশেই। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষার ফলেও অসাধারণ সাফল্য দেখিয়ে বাংলাদেশের মেয়েরা। পাশের হার ও মেধার স্বাক্ষরে ছেলেদের পেছনে ফেলেছে তারা।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সম্প্রতি বলেছেন, বাংলাদেশ আজ বড় সম্ভাবনার দেশ। বাংলাদেশ শুধু যে মুসলিম প্রধান দেশ, তা নয়; এটি উত্তর আফ্রিকা থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর ভারত পর্যন্ত বিস্তৃত এমন একটি অঞ্চলের অংশ, যেখানে রয়েছে মেয়েদের প্রতি বৈষম্যমূলক পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা। এ কারণে বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নের এই অগ্রগতিকে একটি ‘উন্নয়ন বিস্ময়’ বলে আখ্যায়িত করা হয়।
এর পেছনে কাজ করেছে জনগণের উন্নয়ন-সচেতনতা, গোত্র-বর্ণ ভেদাভেদহীন সমাজ এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলোর নানা কার্যকর কর্মসূচি ও সামাজিক উদ্যোগ।
আরও জানুনঃ কৃষি উন্নয়ন, আখের ৪৮ জাত উদ্ভাবন ফলনও অনেক বেশি শিল্প উন্নয়ন, বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ পোশাক কারখানার দেশ বাংলাদেশ প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, কারাগারে নারী বন্দীদের দেয়া হচ্ছে সেলাই প্রশিক্ষণ ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতি, ঢাকায় চালু হচ্ছে পাসপোর্টের দুটি আবেদন সেন্টার ৪১তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ, নওগাঁয় হাজার কোটি টাকার টুপি রপ্তানি
মাঠপর্যায়ের এসব কর্মসূচির মাধ্যমেই দেশের মানুষ নানা ধর্মীয় গোঁড়ামিকে ক্রমান্বয়ে অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। জাতীয় পর্যায়ে ধর্ম নিরপেক্ষতা বা সেক্যুলারিজম নিয়ে যে রাজনৈতিক বিতর্ক, তা দেশের উন্নয়ন-প্রক্রিয়ায় উপাদান হিসেবে তেমন কাজ করেছে বলে মনে হয় না।
তবে এখনো দেশের অনেক মানুষ দরিদ্র্য। বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বলছে, ৬ শতাংশ হারে অব্যাহত প্রবৃদ্ধি অর্জন গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙা করেছে। মূলত ৮০ লাখ প্রবাসীর পাঠানো আয়, তৈরি পোশাক খাতের প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক এবং কৃষির সবুজ বিপ্লব বা এক জমিতে দুই ফসল দরিদ্র্য কমানোর ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। আবার সরকারও পিছিয়ে পড়া ও অতিদরিদ্রদের জন্য সামাজিক কর্মসূচি খাতে অব্যাহতভাবে বাজেট বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশের বিস্ময়কর সাফল্যের জন্য নারীর অগ্রগতি বড় ভূমিকা রেখেছে। এটা যে কেউ স্বীকার করবে। পোশাক খাতের ৪০ লাখ শ্রমিকের মধ্যে মেয়েদের সংখ্যাই বেশি। এঁরাই বাংলাদেশকে অনেক এগিয়ে নিচ্ছেন।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) ঠিক করা হয়েছিল ১৯৯০ সালে। বাংলাদেশও ওই সময় থেকেই ক্রমান্বয়ে এগিয়েছে। এমডিজি পূরণের বছর ২০১৫। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) তৈরি করা প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ৮টি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে বাংলাদেশ এরই মধ্যে অনেকগুলোতে সঠিক পথে আছে, কিছু ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। এমডিজি পূরণের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে একটি উদাহরণ। বাংলাদেশ এখন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।
শত সেতু উদ্বোধন যানবাহন চলাচলের জন্য একসাথে ১০০ সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ সরকার ৮৭৯ কোটি ৬২ লাখ টাকা ব্যয়ে ১০০টি সেতু নির্মাণ করেছে। সেতুগুলোর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে ৪৫টি, সিলেট বিভাগে ১৭টি, বরিশাল বিভাগে ১৪টি, ময়মনসিংহে ৬টি, গোপালগঞ্জ, রাজশাহী ও রংপুরে ৫টি করে, ঢাকায় ২টি ও কুমিল্লায় একটি রয়েছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, যাতায়াতের সময় কমিয়ে সড়ক যোগাযোগকে নিরবচ্ছিন্ন ও সহজ করার পাশাপাশি সেতুগুলো দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আরও জানুনঃ বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান , নভেম্বর থেকে রাজশাহী কক্সবাজার রুটে চালু হচ্ছে বিমান বাংলাদেশের ভ্রমণ স্থান, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরাও হজে যেতে পারবেন বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান , দামি মসলা জাফরানের চাষ পদ্ধতির উদ্ভাবন বাংলাদেশে রাজশাহীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য , বিশ্ব সেরা র্যাংকিংয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় নাটোরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য , এক নজরে বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যে ঘেরা পদ্মা পাড়ের শহর রাজশাহী বাংলাদেশী ফুড রিভিউ , খাদ্যশস্য উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষ ১০-এ বাংলাদেশ বাংলাদেশী স্ট্রিট ফুড , চলনবিলে শুটকি তৈরিতে ব্যস্ত শতশত নারী পুরুষ Rajshahi Foodies , নাটোরের ঐতিহ্যবাহী খাবার কাঁচাগোল্লা Natore Foodies , রাজশাহী বিভাগের সবচেয়ে বড় কবুতরের হাট নাটোরে অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫০ কারখানা-অবকাঠামো উদ্বোধন স্বাধীনতার ৫০ বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে ২০ নভেম্বর অর্থনৈতিক অঞ্চলে (ইজেড) ৫০টি শিল্প কারখানা, প্রকল্প ও অন্যান্য অবকাঠামো উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চল ও বেজার ৮টি স্থানে ভার্চুয়ালি ৫০টি শিল্প কারখানা, প্রকল্প ও স্থাপনা উদ্বোধন করবেন।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে- চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরের (বিএসএমএসএন) ৪টি বাণিজ্যিক কারখানা এবং বেসরকারি উদ্যোগে পরিচালিত বিভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চলের ৮টি কারখানা।
পরিকল্পিত ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে সরকার এখন পর্যন্ত ৯৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে বর্তমানে ২৮টির কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত ১২টি বেসরকারি মালিকানাধীন অর্থনৈতিক অঞ্চল ছাড়পত্র পেয়েছে এবং এই অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করা হয়েছে। ১ কোটি লোকের সরাসরি ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর লক্ষ্য। এছাড়াও এই অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে বছরে ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য উৎপাদন ও রফতানি হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলের বিনিয়োগকারীরা কর অবকাশ এবং শুল্কমুক্ত কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানির সুবিধা পাবেন। অর্থনৈতিক অঞ্চলটিগুলো জাপান, চীন, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, আমেরিকা, ব্রিটেন, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া ও নরওয়েসহ বিভিন্ন দেশের সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করেছে।
আরও জানুনঃ
১০টি মেগা প্রকল্প, নতুন বাংলাদেশকে দেখছে বিশ্ব রাজধানীতে বাসে ই টিকেট পদ্ধতি চালু বিশ্বের ২৫টি ঐতিহ্যের তালিকায় মসজিদের শহর বাগেরহাট ভ্যানিলা মসলার চাষ হচ্ছে বাংলাদেশে কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা নতুন জাত উদ্ভাবনে বাড়ছে গম ও ভুট্টার আবাদ নিরাপদ শাক সবজির জন্য চালু হয়েছে কৃষকের বাজার Know more:
সরিষার নতুন ৫টি জাত উদ্ভাবন, ভোজ্যতেলের নতুন সম্ভাবনা - রাজশাহী থেকে আমের চালান যাচ্ছে ইংল্যান্ড ও হংকংয়ে - নারীদের হয়রানি বন্ধে গণপরিবহণে বসছে সিসি ক্যামেরা - বাংলাদেশের সঙ্গে ভুটানের শুল্কমুক্ত বাণিজ্য শুরু - শতবছর পর নাটোর রেল স্টেশনের উন্নয়ন!
কাতার বিশ্বকাপ ফ্লাগ প্লাজায় পতাকায় বিশ্বের সামনে বাংলাদেশ | Qutar World Cup 2022 | FIFA | BD FLAG বাংলাদেশের তৈরি টি শার্টে কাতার বিশ্বকাপ মাতাবে মেসি নেইমাররা | Qatar World Cup 2022 | Fifa jersey
|